স্মার্টফোনের আধুনিকায়নে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের অবদান

আমরা বর্তমান সময়ে যত নতুন নতুন ফ্ল্যাগশীপ স্মার্টফোন দেখি সেগুলি হঠাৎ করেই এত আধুনিক হয়ে যায়নি। অথবা কোনো নির্দিষ্ট কোম্পানি স্মার্টফোনকে এই পর্যায়ে নিয়ে আসেনি। বিভিন্ন কোম্পানির বিভিন্ন আবিষ্কারের মাধ্যমেই স্মার্টফোনগুলি সুপার স্মার্ট হয়েছে। নতুন আবিষ্কার যে কোম্পানিই করুক,সেগুলিকে একত্রিত করে একটা ফুল প্যাকেজ তৈরির মাধ্যমেই স্মার্টফোন তৈরি হচ্ছে। সবসময় আবিষ্কারকের নাম মানুষ মনে রাখেনা কিন্তু তাদের অবদানেই আমরা ফ্ল্যাগশীপ ডিভাইসগুলি পাচ্ছি। চলুন দেখে নিই কোন কোম্পানির কোন অবদান স্মার্টফোন জগৎকে এই পর্যায়ে নিয়ে এসেছে।

“ডিসপ্লের বিভিন্ন অংশে যেসব কোম্পানীর অবদান”

টাচ স্ক্রিনঃ স্মার্টফোনের সবচেয়ে স্মার্ট টেকনোলজি হচ্ছে টাচ স্ক্রিন। আমেরিকা IBM কোম্পানির ibm simon ছিল বিশ্বের প্রথম টাচ ফোন। ১৯৯৪ সালে কোম্পানিটি এই ফোন তৈরি করে তবে উৎপাদনের দায়িত্বে ছিল জাপানিজ মিতসুবিশি কোম্পানি।

ফোনে কালারড ডিসপ্লেঃ ফোন যখন আবিষ্কার হয়েছিল তখন অপারেট করার জন্য ডিসপ্লেও তৈরি হয়েছিল। কিন্তু সাদাকালো ডিসপ্লে। বর্তমানে ফোনকে উপভোগ্য করে তুলেছে ফোনের কালারফুল ভিভিড হাই রেজুলেশন ডিসপ্লেগুলো। ১৯৯৮ সালে seimens নামক একটি কোম্পানি কালারড ডিসপ্লে তাদের s10 ফোনে ব্যবহার করলেও তা ছিল মাত্র ৪ কালারের ডিসপ্লে। এই ডিসপ্লে দেখতে তেমন আরামদায়ক ছিলনা। nokia 9210 ফোনটি ২০০০ সালে আসল একটি কালার্ড ডিসপ্লে স্মার্টফোনে যুক্ত করে।

শার্পনেসঃ একটা ভালো ডিসপ্লে হতে হলে তার ক্লিয়ারিটিও হতে হবে সুপার। ২০১৯ সালেও অনেক ফোন ১০৮০পি প্যানেল দিয়ে ”ফ্ল্যাগশীপ” রিলিজ করছে এটা দেখে একটু হতাশ আমি। ২০১২ সালের দিকে ফ্ল্যাগশীপের ডিসপ্লে হতো ৫ ইঞ্চির আশেপাশে,তখন এই ১০৮০*১৯২০ রেজুলেশন ব্যবহৃত হতো।

২০১৩ সালে ভিভো xplay 3s ১৪৪০*২৫৬০ বা কোয়াড এইচডি বা ২কে ডিসপ্লে ব্যবহার করে স্মার্টফোনে। স্যামসাং নোট৪ ২০১৪ সালে কোয়াড এইচডি সুপার এমোলেড প্যানেল ইউজ করে ৫ দশমিক ৭ ইঞ্চির ডিসপ্লেতে। স্যামসাং এস৬ ৫.১ ইঞ্চির ফোনেও কোয়াড এইচডি প্যানেল ইউজ করেছিল। সনি জেড৫ তো ৪কে ডিসপ্লেই দিয়ে দিয়েছিল, যদিও স্মার্টফোন সফটওয়্যার ও গেমগুলি ৪কে এর জন্য প্রস্তুত না এখনও। তবে অন্তত ২কে ডিসপ্লে পাওয়ার যোগ্য বর্তমান ফ্ল্যাগশীপগুলি। কারণ ৬ ইঞ্চির ১০৮০পি ডিসপ্লেতে শার্পনেসের অভাব টের পায় অভিজ্ঞ চোখগুলি।

এমোলেডঃ স্যামসাং এমোলেডের প্রস্তুতকারক হলেও সেই এমোলেড প্যানেলটি ২০০৮ সালে   প্রথম ব্যবহার করেছিলো নোকিয়া N85!

ফ্লেক্সিবল ডিসপ্লেঃ এলজি জি ফ্লেক্স ২০১৩ সালের একটি ফোন, যা বিশ্বের প্রথম ফ্লেক্সিবল ফোন। খুব বেশি না হলেও হালকা বাঁকানো যেত ফোনটিকে,যার ফলে পকেটের চাপে ফোন ভেঙে যাওয়া থেকে রক্ষা পাওয়া যেত।

আন্ডার ডিসপ্লে ফিঙ্গারপ্রিন্টঃ ভিভো নেক্স এস হচ্ছে বিশ্বের প্রথম আন্ডার ডিসপ্লে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর। প্রযুক্তিটি এখনো নতুন এবং অতটা ভরসাযোগ্য ছিলনা,অতঃপর স্যামসাং আলট্রাসনিক প্রযুক্তি দিয়ে ভরসাযোগ্য করে ফেললো।

কার্ভড ডিসপ্লেঃ ২০১৪ সালের স্যামসাং নোট এডজ বা নোট ৪ এর এডজ ভার্শনটিই বিশ্বের প্রথম বাঁকানো ডিসপ্লের ফোন। এই প্রযুক্তির কোনো ভবিষ্যৎ আছে কিনা আর বলা যাচ্ছেনা তবে ভালোই বাজার কাঁপিয়েছে।

ফোল্ডেবল ডিসপ্লেঃ স্যামসাং গ্যালাক্সী ফোল্ড প্রথম ফোল্ডেবল ডিসপ্লের স্মার্টফোন।

নচঃ প্রথম নচযুক্ত ফোন উন্মুক্ত করে Essential নামক একটি কোম্পানি। সেটি ছিল ওয়াটারড্রপ নচ যাতে শুধু ক্যামেরা ও উপরে স্পিকার ছিল। আইফোন সেই নচ প্রযুক্তি তাদের আইফোন এক্স ফোনে ব্যবহার করে কিন্তু বড়সড় ভাবে। আইফোন তাদের বর্ধিত নচে স্পিকার, ক্যামেরা, IR Projector, IR Camera সহ বেশ কিছু প্রযুক্তি ঠেসে দেয়।এতে নচ অনেক উপকারী হলেও দেখতে খারাপ হয়ে যায়। আইফোনের ট্রেন্ড ফলো করে বেশ কিছু কোম্পানি নচ ইমপ্লিমেন্টেশন চালু করে কিন্তু শেষমেশ সবাই ওয়াটারড্রপ নচকেই প্রাধান্য দিচ্ছে। এত প্রযুক্তি দিয়ে কি করবেন যদি দেখতেই খারাপ লাগে।

“ক্যামেরার বিভিন্ন অংশে যেসব কোম্পানীর অবদান”

ফোনে ক্যামেরাঃ Sharp js-h04 ছিল বিশ্বের প্রথম ক্যামেরা ফোন। ২০০০ সালে শার্প তাদের এই ক্যামেরা ফোনটি তৈরি করে। বর্তমানে শার্প কে অনেকেই হয়ত চিনেন তাদের আধুনিক সব ইলেক্ট্রনিকস এর কারনে। কিন্তু আবিষ্কারক শার্পকে আর মোবাইল জগতে খুজে পাওয়া যায়না উল্লেখযোগ্যভাবে।

সেলফি ক্যামেরাঃ sony z1010 নামক একটি ফ্লিপফোনে সেলফি ক্যামেরা ইউজ করা হয় ২০০৩ সালে।

ডুয়াল ক্যামেরাঃ HTC Evo 3d নামক ২০১১ সালের ফোনটিকে অনেকেই প্রথম ডুয়াল ক্যামেরার ফোন হিসেবে বিবেচনা করেন। কিন্তু ২০০৭ সালে Samsung SCH b710 ছিলো প্রথম ডুয়াল ক্যামেরার ফোন। ২০১৩ সালে এলজি অপটিমাস ৩ডি নামক একটি ফোনের ঘোষনা দেয় এলজি, তারপরে HTC Evo 3D রিলিজ হয়।

বোকেহ ইফেক্টঃ শখের DSLR মোড, গরীবের DSLR, পোট্রেট মোড যাই বলেন। এটা প্রথম যুক্ত হয়  m8 ফোনটিতে ২০১৪ সালে। মোটেও একুরেট ছিলনা,তবে আইডিয়াটা ভালো ছিল।

ওয়াইড এঙ্গেল লেন্সঃ স্মার্টফোন ক্যামেরায় আমার সবচেয়ে প্রিয় প্রযুক্তি ওয়াইড এঙ্গেল লেন্স (নিজস্ব ভালোলাগা,অনেকের ভালো নাও লাগতে পারে)। GoPro একশন ক্যামেরা যাদের কেনার সামর্থ্য নেই তারাও ওয়াইড শুট করতে পারছেন এটার জন্য। স্মার্টফোনে এই প্রযুক্তিটি যুক্ত হয় ২০১৬ সালে এলজি জি৫ এর হাত ধরে। এলজি তাদের সকল ফ্ল্যাগশীপে এখনো এই প্রযুক্তি দিয়ে আসছে।

টেলিফটোঃ অনেকেই হয়ত ধারনা করে ফেলেছেন যে এটা আইফোন ৭ প্লাস। তবে ধারনাটা ভুল। স্মার্টফোনে টেলিফটো ক্যামেরা যুক্ত করেছে অপ্পো তাদের R11 ফোনটির মাধ্যমে। ২০১৭ সালেই কিন্তু আইফোন রিলিজের কয়েকমাস আগে।

মনোক্রমঃ হুয়াওয়ে পি৯ ২০১৬ তে মনোক্রম সেন্সর যুক্ত করে স্মার্টফোনে। তাদের ফ্ল্যাগশীপ পি২০প্রো তেও এই সেন্সরটি আছে, নোকিয়া ৯ পিওরভিউ তো বাজিমাত করে দিয়েছে মনোক্রম সেন্সর দিয়ে।

ট্রিপল ক্যামেরাঃ হুয়াওয়ে পি২০ প্রো প্রথম ট্রিপল ক্যামেরা ট্রেন্ড চালু করে। কিন্তু কেন যেন এই ট্রিপল ক্যামেরাকে সেরা ট্রিপল ক্যামেরা মনে হয়নি আমার, এলজি ভি৪০ ফোনটি তিনটা গুরুত্বপূর্ণ সেন্সর দিয়ে জনপ্রিয় ট্রিপল ক্যামেরা সেটাপ তৈরি করেছে।

ক্যামেরায় ইমেজ স্ট্যাবিলাইজেশনঃ অনেকের কাছেই এটি গুরুত্বপূর্ণ, অনেকের কাছে নগণ্য। কিন্তু স্মার্টফোনে ফটোগ্রাফিকে ভালো পর্যায়ে নিতে হলে OIS এর গুরুত্ব অনেক বেশি। Samasung Galaxy Camera নামক একটি ফোন উন্মুক্ত করে স্যামসাং ২০১২ সালে। নামে ক্যামেরা হলেও এটি একটি এন্ড্রয়েড স্মার্টফোন ছিল। এটিই প্রথম ফোন যাতে অপটিক্যাল ইমেজ স্ট্যাবিলাইজেশন ছিল।

সেলফির কারিশমাঃ সেলফি ক্যামেরা অনেকদিন অবহেলায় পড়ে ছিল শুধু সিম্পল সেলফি ও ভিডিও কলিং প্রযুক্তি হিসেবে। কিন্তু ২০১৫ সালে এলজি ভি১০ ফোনে দুইটা সেলফি ক্যামেরা দেওয়া হয়,একটা সাধারন আরেকটা ওয়াইড। পিক্সেল ৩ ও এই সেটাপ অনুসরন করেছে। স্যামসাং নোট৪ ২০১৩ সালে মাত্র ৩.২ মেগাপিক্সেল সেলফি ক্যামেরা দিয়েই ২কে রেজুলেশনে ভিডিও করতো,অনেকদিন পর গ্যালাক্সি এস১০ এ ৪কে ভিডিও রেকর্ড করার সুযোগ করে দিয়েছে স্যামসাং। তাছাড়া ফ্রন্টেও ডেপথ সেন্সর অনেক ডিভাইসেই আছে (যেমন: S10+)। বোঝাই যাচ্ছে কোম্পানিগুলি ফ্রন্ট ক্যামেরাকেও গুরুত্ব দিতে শুরু করেছে।

“অন্যান্য”

অপারেটিং সিস্টেমঃ যেকোনো ডিভাইস অপারেট করতেই অপারেটিং সিস্টেম লাগে, কিন্তু আমরা বিবেচনা করবো স্মার্ট অপারেটিং সিস্টেম, নানাবিধ সুবিধাসহ। IBM Simon(1994) এর অপারেটিং সিস্টেম ইমেইল এবং পার্সোনাল এসিস্টেন্স ডিভাইস হিসেবে বেশ স্মার্ট অপারেটিং সিস্টেম ছিল। কিন্তু IOS প্রথম স্মার্ট অপারেটিং সিস্টেম যাতে সকল অপারেশন টাচের মাধ্যমে সম্পূর্ণ করা যেত।সর্বকালের সেরা অপারেটিং সিস্টেম এন্ড্রয়েড আসে ২০০৮ সালে HTC Dream এর মাধ্যমে।

প্রসেসরঃ সময়ের সাথে সাথে প্রসেসর উন্নত হয়েই চলেছে। এর যেন কোনো শেষ নেই। উন্নয়নের জোয়ারে সঙ্গে ছিল এলজি (প্রথম ডুয়াল কোর), এইচটিসি (প্রথম কোয়াড কোর), এলকেটেল (প্রথম অক্টা কোর)। আর হুয়াওয়ে ২০১৮ সালে তৈরি করে প্রথম ৭ ন্যানোমিটার চিপসেট।

টাইপ সি পোর্টঃ Letv le ছিল প্রথম টাইপ সি পোর্ট যুক্ত ফোন যা ২০১৬ সালে রিলিজ হয়েছিলো।

ওটিজিঃ নোকিয়া ২০১০ সালে অনেকগুলি ডিভাইস বাজারে আনে যেগুলোতে ওটিজি সাপোর্ট করতো।

IR ফেস আইডিঃ ফেস রিকগনেশন ফ্রন্ট ক্যামেরা বেজড হলে তা যথেষ্ট সিকিউরড হয়না এবং সকল অবস্থায় কাজ করেনা। তাই ইনফ্রারেড লাইটযুক্ত ফেস রিকগনিশন চালু করে মাইক্রোসফট সার্ফেস প্রো৪ ২০১৫ সালে। এটি একটি ট্যাবলেট ডিভাইস।আইফোন এক্স ফোন হিসেবে প্রথম এই প্রযুক্তি বাজারে আনে।

পানিরোধী ফোনঃ Nokia 5500 Sport এডিশন ২০০৬ সালে প্রথম পানিরোধী স্মার্টফোন হিসেবে সার্ভিসে আসে।

৩জি ফোনঃ nokia 6630 ছিল প্রথম ৩জি ফোন যা ২০০৪ সালে বাজারে আসে।

৪জি ফোনঃ HTC Evo 4G ২০১০ সালে ৪জি ফোন হিসেবে উন্মুক্ত হয়।

এইতো গেলো ফিচারভিত্তিক আবিষ্কারক। হয়ত বুঝতে পারছেন না কোন কোম্পানি কয়টা জিনিস আনলো। চলুন দেখে নেওয়া যাক জনপ্রিয় কোন কোন কোম্পানি কি কি প্রথম যুক্ত করে স্মার্টফোনে।

নোকিয়া- এমোলেড ডিসপ্লে,পানিরোধী ফোন,কালার ডিসপ্লে,৫ ব্যাক ক্যামেরা।

স্যামসাং- অপটিক্যাল ইমেজ স্ট্যাবিলাইজেশন, ডুয়াল ক্যামেরা, এডজ ডিসপ্লে, ফোল্ডেবল ডিসপ্লে, পাঞ্চ হোল ডিসপ্লে, এমোলেড, সুপার এমোলেড, ডাইনামিক এমোলেড, আলট্রাসনিক ফিঙ্গারপ্রিন্ট, ফ্রন্ট ক্যামেরায় ২কে রেকর্ড, ফ্রন্ট ক্যামেরায় ৪কে রেকর্ড, এইচডিআর রেকর্ড। ৪ ব্যাক ক্যামেরার ফোন,ইনফ্রারেড পোর্ট।

সনি- সেলফি ক্যামেরা,লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারি।

হুয়াওয়ে- মনোক্রম ক্যামেরা, ট্রিপল ক্যামেরা, ৭ ন্যানোমিটার প্রসেসর, ক্লাউড ফোন স্টোরেজ(২০১১)।

এলজি-  ওয়াইড এঙ্গেল ক্যামেরা, ওয়াইড সেলফি ক্যামেরা, ফ্লেক্সিবল ফোন, ২৪ বিট কোয়াড ড্যাক (মিউজিক লাভারদের প্রিয় ফিচার), লগ রেকর্ডিং, ম্যানুয়াল অডিও এবং ভিডিও রেকর্ডিং। প্লাস্টিক ওলেড ডিসপ্লে, এয়ার মোশন।

এইচটিসি- এন্ড্রয়েড, পোট্রেট মোড, কোয়াড কোর চিপ, সেলফি ক্যামেরায় OIS.

অপ্পো- টেলিফটো ক্যামেরা, সবচেয়ে স্লিম ফোন (কয়েকমাসের জন্য), মটোরাইজড ফোন, পেরিস্কোপিক ক্যামেরা।

ভিভো- ২কে ডিসপ্লে,সবচেয়ে স্লিম ফোন (৪.৭৫মিমি), পপ আপ সেলফি ক্যামেরা, আন্ডার ডিসপ্লে ফিঙ্গারপ্রিন্ট।

আইবিএম- টাচ,স্মার্ট অপারেটিং সিস্টেম।

অ্যাপল- প্রথম টাচ অপারেটেড ওএস (IOS),স্মার্টফোনে IR face ID.
তবে আইফোনের আবিষ্কারের খাতায় মার্ক কম থাকলেও অনেকের মতে বর্তমান স্মার্টফোন জগৎ এই পর্যায়ে এসেছে আইফোনের কারনেই। আইফোনে হয়ত নতুন আবিষ্কার তেমন কিছু ছিলনা কিন্তু পুরাতন প্রযুক্তিগুলি একত্রিত করে একটি চমৎকার প্রযুক্তি-পণ্য উপহার দিয়েছিল অ্যাপল। আইফোন একটা সিঁড়ি তৈরি করে দিয়েছিল যার মাধ্যমে স্মার্টফোনগুলি দ্রুত উপরে উঠে এসেছে।

আমি বিশ্বাস করছি যে, দুই একটা ক্ষুদ্র বিষয় বাদ পড়ে গেছে। কারন একটা স্মার্টফোনে যতগুলি পার্টস ও ফিচার থাকে সবকিছুরই উন্নতি সাধন হয়েছে, তবে অনেক তথ্যই সঠিকভাবে পাওয়া দুঃসাধ্য। তাই সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হয়েছে তথ্যগুলো নির্ভরযোগ্য সাইট থেকে সংগ্রহ করার।

The post স্মার্টফোনের আধুনিকায়নে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের অবদান appeared first on ATC ToTo.



from ATC ToTo
via ifttt

No comments:

Post a Comment

Labels

🔴 Bangladesh VS Pakistan Live Commentary | BAN vs PAK Live | বাংলাদেশ বনাম পাকিস্তান Accessories Al Qassim - Saudi Arabia Android Android apps Android free internet Android Games antutu benchmark Audio book Audio stories Auto rickshaw ride CNGL Bangladesh 🇧🇩🆚🇵🇰 Pakistan World cup live score bike ride bypass Bypass google account Cricket Career Cricket Career Android GamePlay. New Cricket Games For Android Cricket live score Pinned Widget Without any app | Android Tips & Tricks বাংলা Cricket World Tour Season 59 on #WCC2 Cyclone in Bangladesh. ঘূর্ণিঝড় এর তাণ্ডব বাংলাদেশে d5200 Discovery channel dslr E-Sim extension tube Feluda Free internet Free internet 2019 frp lock gadget Games gaming performance Google home GP Free Internet Horror stories how to How to Recharge SKITTO sim from Bkash | কিভাবে বিকাশ থেকে skitto সিম এ রিচার্জ করবেন। Huawei India's best Dancer Internet internet offer iphone Kinemaster Kinemaster Pro with Free Premium Asset Store access Mod APK Free Download - April 2019 Update Kinemaster Pro with Free Premium Asset Store access Mod APK Free Download - May 2019 Update kingroot kit lens Kolkata Bangla Movie Live tv macro photography Mobile accessories Mobile Photography mobile review Mobile video Motorcycle Gadgets News nikon ontordrishti oppo oppo f1 plus oppo f1s outdoor wifi antenna PC accessories performance photography Pool / Billiard Tournament Live | 8 Ball Pool Android GamePlay primo Professor Shonku Research bangla Research বাংলা review root router Russian Truck Driver : Zill 130 Gameplay live Stream Samsung Sony TV Sunday Suspense Sunday Suspense - Satyajit Ray Special - Barin Bhowmik er beram Suspense stories tab Tech News The Kapil Sharma Show Tiktok vs YouTube the end | #20MForCARRY Top 3 Android Truck and Bus Real Simulator Games May 2019 | like ETS2 Top Simulator Games for Android and iOS HD | New Release 2019 May tp link TubeBuddy Mobile App For Every YouTube Creators - Use It to Grow Your Channel TV show unlock mobile vivo v9 walton Watch me stream CricketCareer on Omlet Arcade! Watch this time lapse Captured by Vivo V9 WCC2 wifi antenna World Bus Driving Simulator Android GamePlay Live Stream world cricket championship 2 yagi YouTube YouTube Fanfest 2019 Delhi - CarryMinati Performance YTFF 2019 Delhi zoom lens ঘূর্ণিঝড় ফনি কি তাণ্ডব চালাচ্ছে দেখুন। Cyclone fani video ঘূর্ণিঝড় ফনি কি তাণ্ডব চালাচ্ছে দেখুন। Cyclone fani video Part 2 টুইটারে বাংলাদেশ এর প্রশংসায় পুরো ক্রিকেট বিশ্ব। সুপার সাইক্লোন ফণীর তান্ডবে লন্ডভন্ড ভারত